5 TIPS ABOUT মাশরুম চাষ পদ্ধতি YOU CAN USE TODAY

5 Tips about মাশরুম চাষ পদ্ধতি You Can Use Today

5 Tips about মাশরুম চাষ পদ্ধতি You Can Use Today

Blog Article

কম, একেসি প্রাইভেট লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান

ভার্মি কম্পোস্ট কি? কেঁচো সার বা ভার্মি কম্পোস্ট এর উপকারিতা

প্রয়োজনীয় সংখ্যক সাজানো শেষ হলে বেডগুলো পলিথিন কাগজ অথবা চট দিয়ে ঢেকে দিন।

এরপর একইভাবে ৩য় স্তর তৈরি হলে বেডের উপরের সব অংশে তুলা ছড়িয়ে তার ওপর মাশরুম বীজ বুনে আবার হালকাভাবে সামান্য খড় ছিটানোর পর বাক্সটি ভরে গেলে সাবধানে তুলে নিন।

ঝিনুক মাশরুম চাষ পদ্ধতি, উৎপাদনের উপকারিতা ও ঔষধি মূল্য গত কয়েক বছর ধরে ভারতীয় বাজারে মাশরুম চাষের চাহিদা অনেক বেড়েছে। এ কারণেই মাশরুমের উৎপাদন বাড়ছে। সাধারণত চার ধরনের মাশরুম চাষ করা হয়, যার মধ্যে বোতাম মাশরুম, ঝিংড়ি মাশরুম, মিল্কি মাশরুম এবং স্ট্র মাশরুম প্রধান।

লাভজনক কৃষি চাষাবাদ ব্যবসা করার জন্য প্রথমে সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। মাশরুম চাষ করার জন্য হাতে কলমে প্রশিক্ষণ নিতে হবে। এক্ষেত্রে একা না পারলে কিছু লোক একত্রে মিলেমিশে মাশরুম চাষ করেও সফলতা পেতে পারেন।

>> মাশরুম সংগ্রহ শেষ হলে বেডের সব আবর্জনা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে সেখানে পরের বারের জন্য মাশরুম চাষের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়।

মাশরুমে রোগ-বালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণ অনেক কম। শুধু খড়ের বেড তৈরির সময় আগাছা বাছাই করে ফেললে আগাছার প্রকোপ থাকবে না। আর মাছিপোকা ও তেলাপোকা দমনের জন্য আঠার ফাঁদ, নকরোচ ব্যবহার করলেই চলে।

বাড়িতে ব্যবহারের জন্য মাশরুম চাষের প্রক্রিয়াটি কঠিন নয় এবং খুব কম জায়গা প্রয়োজন। বাড়িতে সফল মাশরুম চাষের চাবিকাঠি হল সঠিক ধরনের মাশরুম নির্বাচন করা, প্রয়োজনীয় উপকরণ প্রাপ্ত করা এবং নির্দেশাবলী সঠিকভাবে অনুসরণ করা।

৫ টি পলিব্যাগ নিয়ে এর ভেতরে প্রথমে কিছু খড় বিছিয়ে নিতে হবে এবং খড়ের উপর মাশরুম বীজের গুঁড়ো দিতে হবে। এভাবে একটি পলিব্যাগে ৪ স্তরে খড় এবং মাশরুম বীজের গুঁড়ো বিছিয়ে দিতে হবে। সর্বশেষ স্তরে আবার খড় বিছিয়ে দিতে হবে।

মাশরুম চাষ পদ্ধতি: মাশরুম চাষ করতে গেলে সর্বপ্রথম সঠিক কর্মপরিকল্পনা করা প্রয়োজন। সঠিকভাবে কাজ পরিচালনা করার জন্য হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ নেওয়া জরুরি। কিছু লোক একত্রে মিলেমিশে মাশরুম চাষ করলে দ্রুত লাভবান হওয়া সম্ভব। ঘরে বসে ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা মূলধন নিয়ে প্রাথমিকভাবে কাজ শুরু করা যায়। গ্রাম বা শহরের বেকার যুবকরা এই মাশরুম চাষ করে নিজেদের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারেন। পুরুষের পাশাপাশি মহিলারাও ঘরে বসে অল্প মূলধনে মাশরুম চাষ শুরু করতে পারেন। মাশরুম চাষ করার জন্য আলোহীন স্যাঁতসেঁতে পরিবেশ প্রয়োজন, তবে খেয়াল রাখতে হবে ঘরে যাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন পৌঁছাতে পারে, শহর ও গ্রামে সব জায়গায় মাশরুম চাষ করা সম্ভব। স্পূনগুলোকে রাখার জন্য ছোট ছোট মাচা ব্যবহার করা যেতে পারে। এগুলো হতে পারে লোহা, বাঁশ কিংবা কাঠের। অতিরিক্ত গরম মাশরুম চাষের জন্য প্রতিকূল; এজন্য প্রয়োজন হলে ফ্যান ব্যবহার করা যেতে পারে। পাশাপাশি মাশরুম চাষের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি প্রয়োজন। হ্যান্ড স্প্রে মেশিনের সাহায্যে স্পূনগুলোতে নিয়মিত পানি দিয়ে স্যাঁতসেঁতে করে রাখতে হবে।

৮. মাশরুমে ইলুডিন এম এবং এস থাকাতে আমাশয়ের উপকারী।

পদ্ধতি: চাষের জন্য প্রথমে আধ থেকে এক ইঞ্চি মাপের খড় কেটে জীবাণুমুক্ত করার জন্য ফুটন্ত গরম পানিতে প্রায় ২০ মিনিট ফুটিয়ে নিন অথবা ব্লিচিং পাউডার ও চুন মেশানো পরিষ্কার পানিতে ২৪ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। ফোটানো বা ভেজানোর পরে পানি এমনভাবে ঝরিয়ে নেবেন, যাতে হাত দিয়ে খড় চাপলে পানি না পড়ে অথচ হাতে একটা ভেজা ভাব থাকবে। এরপর একটি পলিব্যাগের মধ্যে দু’ইঞ্চি পুরু করে খড় বিছিয়ে তার উপর ব্যাগের ধার ঘেঁষে বীজ ছড়িয়ে দিতে হবে।

ড্রাই মাশরুম পানিতে ভিজানোর ফলে কাঁচা মাশরুম এর মতো অনেকটা হয়ে যায়।কাঁচা মাশরুম বিক্রি করতে না পারলে মাশরুম শুকিয়ে ও রাখা যায় এই কারণে মাশরুম নষ্ট না হওয়ায় মাশরুম লাভজনক here ব্যবসা।

Report this page